ঈদে আট হাজার কোটি টাকা অতিরিক্ত ভাড়া কিছু অসাধু মালিক ও চাঁদাবাজরা লুটে নেবে। পরিবহন সংকটের সুযোগে একশ্রেণীর অসাধু মালিক ও পরিবহন চাঁদাবাজদের নেতৃত্বে ভাড়া নৈরাজ্যের শক্তিশালী সিন্ডিকেট গড়ে উঠেছে। অবিলম্বে ভাড়া আদায়ের নৈরাজ্য বন্ধে সরকারকে ব্যবস্থা নিতে হবে।
বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এক সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশ যাত্রী কল্যাণ সমিতির মহাসচিব মোজাম্মেল হক চৌধুরী এসব কথা বলেন।
মোজাম্মেল হক চৌধুরী বলেন, বরাবরের মতো আকাশপথে ভাড়া নৈরাজ্য চরমে পৌঁছেছে। চার টাকার ভাড়া নেয়া হচ্ছে দশ হাজার আটশ টাকা। তিন হাজার টাকার ভাড়া নেয়া হচ্ছে সাত হাজার চারশ টাকা।
তিনি বলেন, সড়কে উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলোতে যাত্রাপথে বিভিন্ন বাসে যাত্রী প্রতি এক শ থেকে এক হাজার দুইশ টাকা পর্যন্ত বাড়তি ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। রংপুর রুটে এক হাজার টাকার ভাড়া নেয়া হচ্ছে এক হাজার আটশ টাকা।
নৌপথে ভাড়া নৈরাজ্যের নৈরাজ্যের উল্লেখ করে তিনি বলেন, ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আগে ডেকের ভাড়া ছিলো দুই শ টাকা। ভাড়া বাড়ানোর পর সাড়ে তিন শ টাকা করা হয়, কিন্তু ঈদ সামনে রেখে সাড়ে চার শ থেকে পাঁচ শ টাকা করে আদায় করা হচ্ছে
Discussion about this post