ঈদগাঁও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সুবল চাকমা বলেছেন, সকলের সহযোগিতায় আমরা এগিয়ে যেতে চাই। যার যার স্বীকৃতি তাকে পেতেই হবে। কারো স্বীকৃতি অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। ঈদগাঁও উপজেলা এমনি এমনিতে হয়নি। নিশ্চয়ই এর পেছনে কারো না কারো অবদান রয়েছে। ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়নে অতীতে যারা ভূমিকা রেখেছিলেন এবং এখনো ভূমিকা রাখছেন তাদের সকলকে শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি। তাদের বলিষ্ঠ ভূমিকার কারণেই আজ আমি ঈদগাঁও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা। ঈদগাঁও উপজেলা আয়তনে ছোট হলেও এতে যথেষ্ট চ্যালেঞ্জিং বিষয় রয়েছে। সম্মিলিত সহযোগিতা ও সকলের পরামর্শ সুন্দর ঈদগাঁও গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।
ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদের নেতৃবৃন্দের সাথে মতবিনিময় কালে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এসব মন্তব্য করেন। পরিষদের নেতৃবৃন্দ ইউ এন ওর অস্থায়ী কার্যালয়ে সৌজন্য সাক্ষাতে যান।
এসময় উপজেলা পরিষদ নেতৃবৃন্দ পূর্ণাঙ্গ ইউএনওর দায়িত্ব পাওয়ায় সুবল চাকমা কে সম্মাননা ক্রেস্ট প্রদান করেন।
ঈদগাঁও উপজেলার প্রশাসনিক অনুমোদন কার্যক্রমে উপজেলা পরিষদ নেতৃবৃন্দের দীর্ঘদিন ব্যাপী বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখায় প্রশংসা করেন উপজেলা প্রশাসনের এ শীর্ষ কর্মকর্তা।উপজেলা প্রশাসনের এ অভিভাবক তাদের এ অবদানকে অসামান্য বলে উল্লেখ করেন। যার স্বীকৃতি ভবিষ্যতে তারা পাবেন বলে জানান সুবল চাকমা।ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়ন পরিষদের আহ্বায়ক সমাজসেবক আলহাজ্ব ছব্বির আহমদ এম, এ এবং সদস্য সচিব সাংবাদিক মোঃ রেজাউল করিমের নেতৃত্বে এতে পরিষদের সিনিয়র নেতৃবৃন্দ অংশ নেন।নেতৃবৃন্দ অতীতে ঈদগাঁও উপজেলা বাস্তবায়নের দাবিতে পরিচালিত নানা আন্দোলন- সংগ্রামের কথা তুলে ধরেন।একই সাথে তারা প্রশাসনিক বিভিন্ন দপ্তরের সাথে যোগাযোগের বিষয় উল্লেখ করেন। ইউএনও নেতৃবৃন্দের কথা ধৈর্য সহকারে শোনেন। উন্নত, সমৃদ্ধ ও সুন্দর উপজেলা বিনির্মাণে তিনি তাদের সহায়তা কামনা করেন।
সৌজন্য সাক্ষাতে অন্য নেতৃবৃন্দের মধ্যে ছিলেন রাজনীতিবিদ জাফর আলম হেলালি, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি মাওলানা ছলিম উল্লাহ, রাজনৈতিক নেতা সরওয়ার কামাল চৌধুরী, মাস্টার মোকতার আহমদ, সমাজসেবক শামিম শহিদ চৌধুরী, ব্যবসায়ী নুরুজ্জামান, বীর মুক্তিযোদ্ধা স্বপন চৌধুরী, হারুন অর রশিদ চৌধুরী, নুরুল আমিন ইনস্ট্রাক্টর, সাংবাদিক নেতা শেফাইল উদ্দিন, সাংবাদিক এম, শফিউল আলম আজাদ, পরিবহন শ্রমিক নেতা নুরুল আজিম সহ অনেকে।
Discussion about this post